‘মাত্র ১৮ বছরেই বাবা আমাকে…’, ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে চাঁচাছোলা মেয়ে এষা
Bollywood Gossip: একসময় বলিউড কাঁপাতেন তিনি। বলিউডের হ্যান্ডসাম হাঙ্কদের মধ্যে তাঁর নাম আসত প্রথম সারিতে। তিনি ধর্মেন্দ্র। এবার ধর্মেন্দ্রকে নিয়েই মুখ খুললেন তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের বড় মেয়ে এষা দেওল। বাড়িতেই বাবা চাপিয়েছিলেন শর্ত। মেয়ের অভিনয়ে আসা নিয়েও জানিয়েছিলেন আপত্তি!
একসময় বলিউড কাঁপাতেন তিনি। বলিউডের হ্যান্ডসাম হাঙ্কদের মধ্যে তাঁর নাম আসত প্রথম সারিতে। তিনি ধর্মেন্দ্র। এবার ধর্মেন্দ্রকে নিয়েই মুখ খুললেন তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের বড় মেয়ে এষা দেওল। বাড়িতেই বাবা চাপিয়েছিলেন শর্ত। মেয়ের অভিনয়ে আসা নিয়েও জানিয়েছিলেন আপত্তি! এখানেই শেষ নয়, মাত্র ১৮ বছরেই চেয়েছিলেন মেয়ের বিয়ে দিতে! এই সবটাই সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রকাশ্যে এনে⛄ছেন এষা। ঠিক কী বলেছেন তিনি?
তাঁর কথায়, “বাবা খুবই প্রাচীনপন্থী। বাবা কোনওদিন চায়নি আমি ছবিতে অভিনয় করি। ওর অবশ্য কারণও ছিল। বাবা একজন পাঞ্জাবি বাবা। বাবা চেয়েছিল ১৮ বছর বয়সেই মেয়েকে বিয়ে দিয়ে সংসারী করতে। আসলে উনি যে জায়গা থেকে এসেছেন সেখানে সব মহিলাই এইভাবে বেড়ে উঠেছে। কিন্তু আমি তো এভাবে বড় হয়ে উঠিনি।”
বাবার আপত্তি সত্ত্বেও ছবির দুনিয়ায় বেছে নিয়েছিলেন এষা। অনুসরণ করেছিলেন মায়ের পদাঙ্ক। এসেছিল বাধাও। শুধু বাবা নয়, আপত্তি ছিল ঠাকুমার তরফেও। তাঁর কথায়, “বাড়িতে স্প্যাগেটি ও শর্ট স্কার্ট পরতে দেওয়া হত না। দেরি করে বাড়ি ফেরারও অনুমতি ছিল না। আমি তো মিথ্যে বলে লেট নাইট করতাম।” অবশেষে পরিবারকে বুঝিয়ে ২০০২ সালে ‘মেরে দিল সে পুছে’র মধ্যে দিয়ে বলিউডে ডেবিউ করেন এষা। তাঁর কেরিয়ারে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছবি ছিল ‘ধুম’। ছবিতে তাঁর হট অবতার আজও মনে পড়ে সিনে-অনুরাগীদের। যদিও পরবর্তীতে দৌড় থেকে খানিক সরে আসেন এষা। বিয়ে করেন। যদিও সম্প্রতি তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছে।