Bolpur: কেউ কি দিচ্ছিল হুমকি? শান্তিনিকেতনে ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় উঠছে গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ
Viswa Bharati University: এ দিকে, মেয়ের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসতেই উত্তরপ্রদেশের বারাণসী থেকে শান্তিনিকেতনে এসে ওই ছাত্রীর পরিবার। মৃতার মায়ের দাবি, কোনও চাপের জন্যই তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। এ প্রসঙ্গে থানার আধিকারিক বলেন, "বাবা মা যাওয়ার সময় আমাদের অভিযোগ জানিয়ে গিয়েছেন। সেই অনুযায়ী আমরা অভিযোগ দায়ের করেছি।"
বোলপুর: শুক্রবার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ধার হয়েছিল শিল্প সদনের স্নাতক তৃতীয় বর্ষের ছাত্রীর দেহ। সেই ঘটনায় কার্যত শোরগোল পড়ে যায়। আর ছাত্রীর অস্বাভাবিক দেহ উদ্ধার হতেই ওঠে একাধিক প্রশ্ন। ওই ছাত্রী কি কোনও অসৎ ব্যক্তির খপ্পড়ে পড়েছিলেন? বা কোনও বেসরকারি সংস্থার কাছ থেকে কি লোন♊ নিয়েছিলেন? কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই ছাত্রীর চ্যাট ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে কেউ বা কারা তাঁকে হুমকি দিচ্ছেন। যদিও ভাইরাল চ্যাটের সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা।
এ দিকে, মেয়ের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসতেই উত্তরপ্রদেশের বারাণসী থেকে শান্তিনিকেতনে এসে ওই ছাত্রীর পরিবার। মৃতার মায়ের দাবি, কোনও চাপের জন্যই তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। এ প্রসঙ্গে থানার আধিকারিক বলেন, “বাবা মা যাওয়ার সময় আমাদের অভিযোগ জানিয়ে গিয়েছেন। সেই অনুযায়ী আমরা অভিযোগ দায়ের করেছি। ঘরটি সিল করা ছিল। এবং সেই সিল অনুযায়ী দুর্গাপুর থেকে এসেছেন ফরেন্সিক এক্সপার্ট। তারা সিল করা ঘরটি খুলে নমুনা সংগ্রহের কাজ করছেন। এরপর তারা আমাদের উত্তর জানাবেন। মেয়েটির ফোন পাওয়া গিয়েছে। টেকনিক্যাল টিম কাজ করছে। বাকি সবটা তদন্তের আওতায় রয়এছএ।”
উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর বেশ কয়েকদিন ধ🍃রে একা থাকছিলেন ওই ছাত্রী। খুবই কম কথা বলছিলেন। থাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সংলগ্ন আম্রপালি হস্টেলে। এদিন শিক্ষক দিবসের জন্য শিল্প সদনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু সেখানেও যোগ দেননি তিনি। আচমকাই তাঁর অসুস্থতার খবর শোনা যায়। হস্টেল কর্তৃপক্ষ দ্রুত তাঁকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু, সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু, শেষ রক্ষা হয়🐠নি। মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন তিনি।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন (/ )