Sunscreen: কোন সানস্ক্রিন আপনার ত্বকের জন্য ভাল? এসপিএফ ৩০ নাকি ৪০?
Sunscreen: সানস্ক্রিন মাখলেই তো আর হল না। ত্বক অনুযায়ী সানস্ক্রিনের কিন্তু আছে নানা ধরন। সানস্ক্রিন ব্যবহারের সময় গায়ে এসপিএফ ৩০, ৪০, ৫০ নানা সংখ্যা লেখা থাকে। ত্বক অনুযায়ো বেছে নিতে হয় সেই ক্রিম।
শীতকাল, গরমকাল হোক বা বর্ষাকাল ত্বক ভাল রাখতে হলে রোদে বেরোনোর আগে সানস্ক্রিন মাখতেই হবে। মেয়েরা তো বটেই ছেলেদেরও এই অভ্যাস করা উচিত। ট্যানের পড়ার হাত থেকে, সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি ইউভিএ এবং ইউভিবি-এর ক্ষতিকর হাত থেকে নিজের ত্বককে বাঁচিয়ে রাখতে গেলে সান𒐪ক্রি🎉ন মাখতেই হবে।
সানস্ক্রিন মাখলেই তো আর হল না। ত্বক অনুযায়ী সানস্ক্রিনের কিন্তু আছে নানা ধরন। সানস্ক্রিন ব্যবহারের সময় গ♊ায়ে এসপিএফ ৩০, ৪০, ৫০ নানা সংখ্যা লেখা থাকে। ত্বক অনুযায়ো বেছে নিতে হয় সেই ক্রিম।
কিন্তু এই এসপিএফ ৩০, ৪০, ৫০-এর মানে কী জানেন?
এই খবরটিও পড়ুন
এসপিএফ মানে হল ‘সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর’। সান্সক্রিন ক্রিমের গায়ে ৩০, ৪০, ৫০ এই ধরনের কিছু নম্বর লেখা থাকে। এর মানে হল সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির হাত থেকে সানক্রিনটি আপনার ত্বককে কতক্ষণ রক্ষা করবে তা ঈঙ্গিত করে। তবে এসপিএফ ৩০ ব্যবহার করবেন, না কি ৫০, তা নিয়ে বেশি চিন্তার কারণ নেই।
এসপিএফ ৫০ সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে ৯৪.৫ শতাংশ সুরক্ষা দেয়, অন্য দিকে এসপিএফ ৩০ সূর্যের অতিব൲েগনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে ৯২ শতাংশ সুরক্ষা দে🧸য়। তাই দুটির মধ্যে খুব বেশি ফারাক নেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে আমাদের দেশের যা আবহাওয়া তাতে এসপিএফ ৩০⛎ সানস্ক্রিন ব্যবহার করলেই তা যথেষ্ট। ত্বকে কোনও রকম সমস্যা না থাকলে জে🍎ল বেস্ড সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভাল। তবে একটি কথা, এই সানস্ক্রিন মেখে যদি ত্বকে সমস্যা হয় তাহলে অবিলম্বে ত্বক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।