১০০০ টাকা দিয়েই সন্তানের জন্য খুলুন পেনশন অ্যাকাউন্ট, সরকার আনল নতুন স্কিম
NPS Vatsalya Scheme: চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বাজেটেই এনপিএস বাৎসল্য স্কিমের ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বুধবার তার উদ্বোধন করেন তিনি। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এই স্কিমে সাধারণ এনপিএস অ্যাকাউন্টের মতোই টাকা রাখা যাবে।
নয়া দিল্লি: দুর্গাপুজো, দীপাবলির আগেই কেন্দ্রীয় সরকারের একের পর এক উপহার। প্রভিডেন্ট ফান্ডে অগ্রিম টাকা তোলার মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি এবার নতুন এক বিন🔯িয়োগ প্রকল্পের ঘোষণা করল সরকার। বুধবারই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এনপিএস বাৎসল্য স্কিমের সূচনা করেন। এই প্রকল্পে অভিভাবকরা তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে পেনশন অ্যাকাউন্টে টাকা জমাতে পারবেন। কী এই প্রকল্প, এর সুবিধাগুলিই বা কী কী, জেনে নিন-
চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বা💖জেটেই এনপিএস বাৎসল্য স্কিমের ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বুধবার তার উদ্বোধন করেন তিনি। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এই স্কিমে সাধারণ এনপিএস অ্যাকাউন্টের মতোই টাকা রাখা যাবে। অনলাইন বা ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসে গিয়ে এই স্কিমে নাম নথিভুক্ত করা যাবে।
এনপিএস বাৎসল্য স্কিম-
এনপিএস বাৎসল্য স্কিম হল ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম, যা নাবালকদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। অভিভাবকরা তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ সুরক্ষি♉ত করতে এই স্কিমে টাকা জমা রাখতে পারবেন। সন্তানের ১৮ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত অভিভাবকরা টাকা জমা রাখতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলে, এটি সাধারণ এনপিএস অ্যাকাউন্টে পরিবর্তিত হয়ে যাবে।
এই খবরটিও পড়ুন
এনপিএস বাৎসল্য স্কিমে ন্যূনতম টাকা জমা র🌞াখার অ🥀ঙ্ক হল ১ হাজার টাকা। এরপর থেকে প্রতি বছর ওই নির্দিষ্ট অঙ্কই জমা রাখা যাবে।
সুবিধা-
অল্প বয়স থেকেই সন্তানের জন্য সঞ্চয় শুরু করা যাবে।
দীর্ঘমেয়াদ🗹ী বিনিয়োগ প্রকল্প হওয়ায় আর্থিক সুবিধা হবে।
আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে করে ছাড় পাওয়া যায়।
স💝রকারি প্রকল্প হওয়ায়, এর সুরক্ষা ও বিশ্বাসযোগ্যতাও থাকে।
যোগ্যতা-
এনপিএস বাৎসল্য স্কিমে অ্যাকাউন্ট খো🙈লার জন্য সন্তানের বয়স ১৮ বছরের কম হতে হবে।
আবেদনকারীকে অবশ্যই ভার🌺তীয় নাগরিক হতে হবে। এছাড়া এনআরআই ও অনাবাসী ভারতীয়রাও এনপিএস বাৎসল্য অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
বিনিয়োগের অপশন-
এনপিএসের মতোই বাৎসল্য স্কিমেও একইভাবে ব♊িনিয়োগ করা যা𒁃য়।
স্টক ইকুয়িটিতে বিনিয়োগ করা যায়। তবে এতে যেমন রিটার্⛦ন বেশি পাওয়া যায়, তেমন ঝ📖ুঁকিও বেশি থাকে।
এছাড়া কর্পোরেট বন্ডেও বিনিয়োগ কর𓆉া যায়, যেখানে অল্প থেকে মাঝারি ঝুঁকি থাকে।
সরকারি বন্ড বাছাই করলে, ꧙এতে নির্দ🐷িষ্ট রিটার্ন পাওয়া যায়। এতে ঝুঁকির সম্ভাবনা কম।