সামনেই ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দু-ম্যাচের টেস্ট সিরিজ এবং তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ রয়েছে ভারতের। তার আগে পাকܫিস্তানের মাটিতে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম। রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম ম্যাচ জিতেই নজির গড়েছিল। টেস্টে প্রথম বার পাকিস্তানকে হারিয়েছিল তারা। এ𝔍কই ভেনুতে দ্বিতীয় টেস্টে ৬ উইকেটে জয়। ভারত সফরে আসার আগে পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে ২-০ ব্যবধানে হারাল বাংলাদেশ।
রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্ট জয়ের পর আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ছিল বাংলাদেশ। যদিও দ্বিতীয় ম্যাচে লড়াইটা হয় সমানে সমানে। প্রথম ইনিংসে ২৭৪ রান করে পাকিস্তান। বাবর আজমের ব্যর্থতা জারি দ্বিতীয় টেস্টেও। ২৭৪ রানের জবাবে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ করে 𒁏২৬২। এখ☂ানেই হোঁচট খাওয়ার চূড়ান্ত সম্ভাবনা ছিল। মাত্র ২৬ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। লিটন দাসের ১৩৮ রানের অনবদ্য ইনিংস এবং মেহদি হাসান মিরাজে ৭৮ রানের সৌজন্যে ২৬২ অবধি পৌঁছয় বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তান ব্যাটিংয়ে কিছুটা লড়াই করেন মহম্মদ রিজওয়ান ও সলমন আঘা। বাংলাদেশ পেসার দাপটে দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১৭২ রানেই শেষ পাকিস্তান। চতুর্থ ইনিংসে ম্যাচ এবং সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৮৫। শুরুটা দুর্দান্ত হয়। ওপেনিং জুটিতেই ওঠে ৫৮ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৫৩ স্কোরে চতুর্থ উইকেট পড়তেই অবশ্য বাংলাদেশ শিবিরে আতঙ্ক ঘিরে ধরে🤡। যদিও দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার ম✅ুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসান ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। তবে প্রথম ইনিংসে লিটন দাসের সেঞ্চুরিটা না হলে, হয়তো সিরিজ জেতা হত না বাংলাদেশের।
আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর ভারত-বাংলাদেশ টেস্ট সিরিজ শুরু। এই সিরিজও বিশ্ব 💖টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ। বাংলাদেশের জয়ে র♛োহিত-গম্ভীরের মাথাব্যথা কিছুটা হলেও বাড়ল। টেস্ট দুটি হবে চেন্নাই ও কানপুরে। স্পিনাররা এই ভেনুতে সুবিধা পেয়ে থাকেন। শ্রীলঙ্কা সফরে স্পিনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ব্যাটারদের পারফরম্যান্স কিছুটা চিন্তায় রাখতে পারে কোচ গম্ভীরকে।