Ginger Bad Effects: শরীরে এইসব সমস্যা থাকলে কিন্তু আদা বিষ!
Ginger Bad Effects: আবার বাঙালি বাড়িতে নিরামিষ রান্না হোক আমিষ রান্না, এই আদার প্রয়োজন সব সময়ে। তবে যতই উপকার থাকুক না কেন, আপনি কি জানেন এই ৪ অসুখের রোগীদের জন্য কিন্তু মোটেও ভাল নয় বেশি আদা খাওয়া।
1 / 8
আদার অনেকগুণ। ঠান্ডা লাগা, ব্যথা কমানো, হজমের সমস্যা থেকে আরও নানা সমস্যার উপশম হয় এই আদার গুণে। বিশেষ করে গলায় ব্যথা হলে এক কাপ আদা দেওয়া কড়া করে গরম চা যেন অমৃতের সম𒀰ান।
2 / 8
আবার বাঙালি বাড়িতে নিরামিষ রান্না হোক আ🃏মিষ রান্না, এই আদার প্রয়োজন সব সময়ে। তবে যতই উপকা𓄧র থাকুক না কেন, আপনি কি জানেন এই ৪ অসুখের রোগীদের জন্য কিন্তু মোটেও ভাল নয় বেশি আদা খাওয়া।
3 / 8
আদার মধ্যে এমন অনেক পদার্থ আছে যা আপনার পেশীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে বেশ কার্যকর। আবার হজমশক্তির 💎উন্নতি ঘটাতেও সাহায্য করে এই আদা। তবে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বেশি আদা খাওয়া কিন্তু একদম ভাল কথা নয়। এতে শরীরের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
4 / 8
অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বেশি আদা খেলে তা পেশীর সংকোচন ঘটায় ফলে প্রিটার্ম লেবরের সম্ভাবনা থাকে। বিশ෴েষ করে শেষ ত্রৈমাসিকে আদা না খাওয়ার পরামর্শ দেন অনেক চিকিৎসকরা। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থার শুরুর দিকে মর্নিং সিকনেস কাটাতে অল্প আদা খেতেই পারেন।
5 / 8
আদা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। ওবেসিটি বা স🦩্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের সমস্যায় তাই আদা খুবই কার্যক♑রি। আবার শরীরে যদি হিমোফিলিয়ার সমস্যা থাকলে কিন্তু আদার এই গুণের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
6 / 8
হিমোফিꦍলিয়া একধরনের বংশগত ডিজঅর্ডার। ফ্যাক্টর এইট (ক্লটিং প্রোটিন)-এর অনুপস্থিতিতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না। ছোটখাট কাটাছেঁড়ার ফলে অনেক বেশি রক্তপাত হয় এমনকী মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। হিমোফিলিয়ার ওষুধের সঙ্গে আদা খেলে তা ওষুধের প্রভাব নষ্ট করে দেয়।
7 / 8
ওজন বেশির মতো ওজন কম হওয়াও একটি বড় সমস্যা। ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করলে আদাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। আদায় প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। যা পাকস্থলীর পিএইচ মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে পৌষ্টিকতন্ত্র♔কে উত্তেজিত করে তোলে। প্রতি দিন আদা খেলে তা মেদ ঝরানোর পাশাপাশি চুল পড়া ও অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যাও ডেকে আনতে পারে।
8 / 8
হাইপারট❀েনসন বা ডায়াবেটিসের ওষুধ খেলে আদা ক𝐆ম খাওয়াই ভাল। আদা রক্তকে পাতলা করে রক্তচাপ কমিয়ে দেয়। তাই সাধারণ ভাবে আদা খাওয়া উপকারি হলেও অ্যান্টি-কোয়াগুলান্ট, বিটা-ব্লকারস বা ইনসুলিনের মতো ওষুধের প্রভাব কমিয়ে দিতে পারে।