রাতের বেলা ডিনারে বেশ আয়েশ করে মাংস-লুচি খাওয়া হয়েছে। আপনিও পেট ভরেই খেয়েছেন। তবু এই ঘণ্টা খানেক কাটতে না কাটতেই যেন একটু খিদে খিদে পেতে শুরু করে। বেশি কিছু না, ওই টুকটাক খাবারের খিদে। হয়তো একটা বিস্কুট খেলেন বা একটু চিপস। বা হয়তো দেখলেন মাঝরাতে এমন খিদে পেয়েছে যে ঘুম ভেঙে গেল। পেটে ভরে 💙খেলেও বারবার এই খিদে পাওয়ার ধাত থাকে অনেকেরই। এই ঘটনা খুব একটা সাধারণ নয়। আবার এই অভ্যাসের ফলে ওজনের কাঁটাও ওপরের দিকে যেতে থাকে। কিন্তু কেন এমনটা হয় জানেন?
শরীরে প্রো♔টিনের অভাব হলে এমনটা হতে পারে। প্রোটিনের খিদে কমানোর ক্ষমতা থাকে। ডায়েটে পর্যাপ্ত মাত্রায় প্রোটিন থাকলে মনে কম খাওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয়। প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকবে। ফলে শরীরে কম ক্যালোরি যাবে। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সুস্বাস্থ্যের মতোই খিদে নিয়ন্ত্রণে রাখতেও দিনে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম অত্যন্ত আবশ্যক। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে, রোগ প্রতিরো𓆏ধ ক্ষমতা বাড়াতে ও ক্রনিক অসুখের হাত থেকে রেহাই পেতে হলে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। ঘুমোনোর ফলে মস্তিষ্কে ঘ্রেলিন হরমোনের ক্ষরণ হয়। এই হরমোন খিদে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
শরীরের কার্যকারিতা বাড়াতেও জল ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য জল যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনই হজম ক্ষমতা বাড়াতেও বেশি মাত্রায় জল খাওয়াতে হবে। শౠরীরে জলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে খিদ🐎েও কম পায়। আবার খাওয়ার আগে বেশি করে জল খেয়ে নিলে খিদে কমে যায়।