বিচারের আশায় আজ ফের রাত জাগছে গোটা বাংলা। আরজি করের আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের ডাকে সাড়া দ🔥িয়ে সমাজের সব স্তরের মানুষ নেমেছে রাস্তায়। সাধারণ মানুষ, চিকিৎসক থেকে শুরু করে শিল্পী, রাজনীতিক সহ অনেকেই প্রতিবাদে 🀅সামিল আজ।
যাদবপুরে প্রবল উত্তেজনা। এক ব্যক্তি মহিলাদের শ্লীলতাহানি করার চেষ্টা করছিল বলে অভিযোগ। তাকে পাকড়াও করে পুলিশের কাছে নিয়ে গেলে পুলিশ নানা ভাবে ধৃতকে বাঁচানোর চেষ্টা করছিল বলে অভিযোগ। পরে ওই ব্যক্তিকে নিয়ে যাদবপুর থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এরপরই থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় আন্দোলনকারীরা। সোহিনী সরকার, বিরসা দাশগ𓂃ুপ্ত, বিদীপ্তা চক্রবর্💦তীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে যাদবপুর থানার পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন।
বুধবার রাতে শহরের একাধিক জায়গায় প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সামিল হন বহু মানুষ। যোগ꧋ দেন বহু অভিনেত্রী, শিল্💖পীরাও। কিন্তু ঋতুপর্ণা গাড়ি থেকে নামতেই শুরু হয় বিক্ষোভ।
বিস্তারিত পড়ুন: গ🌠াড়ি থেকে নামতেই Go Back স্লোগান ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে, ফিরে গেলেন অভিনেত্রী
তৃণমূল কং🎶গ্রেসের শহর সভাপতির উপস্থিতিতে গোটা রাস্তায় জল ঢেলে মুছে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ। তৃণমূল নেতা কার্যত স্বীকার করে নিলেন লেখা মোছার কথা। এই ঘটনায় রীতিমতো ক্ষুব্ধ এলাকার মানুষজন।
বিস্তারিত পড়ুন: আরজি করের প্রতিবাদে শাসকের রক্তচক্ষু! নিভিয়ে দেওয়া হল মোমবাতি, মুছে 🌺দেওয়া ❀হল পথলিখন
বুধবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতার বাবা বিস্ফোরক প্রশ্ন ত﷽োলেন। তাঁর প্রশ্ন, শ্মশানের টাকাটা কে দিয়েছিল সে দিন? মেয়েকে একরকম বাধ্য হয়েই সে দিন দাহ করতে হয়েছিল বলেও দাবি করেছেন তিনি।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘মেয়েকে দ🦋াহ করতে বাধ্য হই… শ্মশানের খরচটা সে দিন কে দিল?’, আরজি করে বসে বিস্ফোরক অভিয🅺োগ নির্যাতিতার বাবার
প্রতিবাদীদের আঁকা ছবি মুছে দেওয়া হল কোচ🥃বিহারের মাথাভাঙায়। নিভিয়ে দেওয়া হল প্রতিবাদীদের মোমবাতি। শাসক দলের বিরুদ্ধে গা জোয়ারির অভিযোগ। রাস্তার লেখা মোছার কথা স্বীকার তৃণমূল নেতার।
ব্যারাকপুরে রাত পাহারা শুরু। কেউ ছবি আঁকছেন, আবার কেউ নাটকের মাধ্যমে প্রতꦐিবাদ করছেন। সবাই চান সুবিচার। রায়গঞ্জ, তমলুক, ಞডায়মন্ড হারবার সর্বত্র একই ছবি।
বুধবার সন্ধ্যা থেকেই পথে নেমেছেন রাজ্যের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। প্র♏ত্যেকের মুখেই বিচারের আশা। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলাꦦর শুনানি হওয়ার কথা ছিল। সেই শুনানি স্থগিত হয়ে গেলেও, রাত দখলে নামলেন পুরুষ-মহিলা সবাই। রাত ৯টা বাজতেই একে একে নিভে যায় আলো। ভিক্টোরিয়া থেকে শুরু করে শহরের সব বহুতল অন্ধকারে ডুবে যায়।