কলকাতা: মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে রয়েছে আরজি কর মামলার শুনানি। তার আগে বড় বিপদ বাড়ল আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের। আর তার নেপথ্যে পলিগ্রাফ টেস্টের রিপোর্ট। সূত্রের খবর, সিবিআইক𒐪ে ‘মিসলিডিং’ করে তথ্য দিয়েছেন সন্দীপ ঘোষ। পলিগ্রাফ টেস্টের রিপোর্টে প্রশ্নের মুখে সন্দীপের বয়ান। জানা যাচ্ছে, তিলোত্তমা ধর্ষণ খুনের ঘটনা ৯.৫৮ মিনিটে জানতে পারেন সন্দীপ ঘোষ। জানা যাচ্ছে, ঘটনার দিন সকাল ১০.০৩ মিনিট থেকেই বারবার টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের সঙ্গে কথা বলেছেন সন্দীপ ঘোষ।
সিবিআই-এর তরফ থেকে আগেই দাবি করা হয়েছিল, সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলে🌸র সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। সেই কথোপকথনের প্রমাণ রয়েছে সিবিআই-এর হাতে। রবিবারের শুনানি শিয়ালদহ আদালতে সে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন সিবিআই-এর আইনজীবী।
যদিও অভিজিৎ মণ্ডল সিবিআই-এর কাছে সেই কথোপকথনের বিষয়টি অস🐠্বীকার করে গিয়েছেন। সিবিআই-এর তরফে দাবি করা হয়েছে, অভিজিৎও তথ🐬্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করেছেন। ওসি হিসাবে নিজের দায়িত্ব পালন করেননি।
সিবিআই-এর আইনজীবী এদিন আদালতে সওয়াল করেন, “CDR-এ সন্দীপের সঙ্গে কথোপকথন আছে। এরমধ্যে ষড়যন্ত্র থাকতে পারে এর পিছনে। আমরা সত্যি♔ সামনে আনতে চাই। আমরা সন্দীপ ও অভিজিৎকে মুখোমুখি জেরা করতে চা🥀ই।” সিবিআই-এর তরফে সওয়াল করা হয়, “আমরা অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছি। তিনি সকাল ১০টায় খবর পান। ১১টার সময় যান। সময়ের ব্যবধান রয়েছে।”
সুপ্রিম কোর্টের শুনান𒆙ির আগে সিবিআই-এ♚র এই বক্তব্য সন্দীপের ওপর আরও চাপ বাড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।