Adhir attacks Mamata: ‘ফেঁসে গিয়ে ফাঁসির কথা বলছেন’, মমতাকে কটাক্ষ অধীরের
Adhir attacks Mamata: এদিন কংগ্রেসের ছাত্র পরিষদের ৭১ তম প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে মহাজাতি সদনে এসেছিলেন অধীর। সেখান থেকেই এদিন মমতার বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দেগে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী মুখে বলছেন ফাঁসি দেব, আর তদন্ত লোপাট করছেন।”
কলকাতা: ‘ফেঁসে গিয়ে ফাঁসির কথা বলছেন দিদি।’ আরজি কর কাণ্ডের আবহে এবার এ ভাষাতেই মমতার বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগলেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। প্রসঙ্গত, তৃণমূলের সঙ্গে যে অধীরের সাপে-নেউলে সম্পর্ক নিয়ে চর🐷্চার তো অন্ত নেই! শেষ লোকসভা ভোটে ইন্ডিয়া জোটে দুই দলের একসঙ্গে থাকা নিয়েও বিস্তর চাপানউতোরও চলেছিল। লাগাতার মমতার বিরুদ্ধে মুখ খুলে চাপেও পড়েছিলেন অধীর। একাধিক বিষয়ে ‘বকা’ খেয়েছেন দিল্লির নেতৃত্বের কাছ থেকে। তবু তিনি যে কোনওভাবেই ‘আপস’ করবেন না সে কথা বারবার বলে গিয়েছেন। হেরেছেন ভোটে। কিন্তু, তৃণমূল বিরোধীতার ধার কিন্তু কমেনি এতটুকুও। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে এ আবহে ফের একবার নিজের ‘স্ট্যন্ড ক্লিয়ার’ করে দিলেন অধীর।
এদিন কংগ্রেসের ছাত্র পরিষদের ৭১ তম প্রতিষ্ঠা উপলক্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚষে মহাজাতি সদনে এসেছিলেন অধীর। সেখান থেকেই এদিন মমতার বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দেগে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী মুখে বলছেন ফাঁসি দেব, আর তদন্ত লোপাট করছেন। আপনার এতদিন পরে মনে হচ্ছে ফাঁসি চাই!” তুলেছেন কামদুনির প্রসঙ্গে। আক্রমণের সুর আরও চড়িয়ে বলেন, “কামদুনিতে কী হল দিদি? অভিযুক্তদের ফাঁসি হল না কেন? বাংলার কোণায় কোনায় ধর্ষণ হয়েছে। তখন ফাঁসির কথা মনে পড়েনি! এখন দিদি নিজে ফেঁসে গিয়েছে। তাꩲই ফাঁসির কথা বলছেন। ফেঁসে গিয়ে ফাঁসির কথা বলছেন দিদি।”
প্রসঙ্গত, এদিন আবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান থেকে মমতা বলেন, “আমি পরের সপ্তাহে অধ্যক্ষকে বলে অধিবেশনের ডাক দেব। আমরা পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার পক্ষ থেকে আগামী দশ দিনের মধ্যে ‘ধর্ষকের ফাঁসির’ পক্ষে এই বিল পাশ করে রাজ্যপালের কাছে পাঠাব।” এরইমধ্যে শোনা যায় মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিল পেশের পক্ষে দেওয়া হয়েছে সবুজ সংকেত। ২ তারিখ বসছে বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন। তিন তারিখ হতে পারে ধর্ষণ বিরোধী কঠোর বিল পেশ। যদিও এই অধিবেশন ডাকা𒉰 নিয়েও আবার তোপ দেগেছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর সাফ দাবি, “এই অধিবেশন করতে গেলে রাজ্যপালের কাছে ফাইল পাঠাতে হবে। রাজ্যপাল বেআইনি কাজের অনুমোদন দেবেন না। জোর করে বিধানসভা করতে পারেন না।” পাল্টা তোপ দেগেছেন কুণাল। তাঁর দাবি, “আসলে বাংলায় অশান্তি করার চেষ্টা করছে বিজেপি। নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে প্রতিযোগিতায় নেমেছেন বিজেপি নেতারা।”
এই খবরটিও পড়ুন
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন (/ )