কলকাতা: সোমবার রাত্রিবেলা আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। একই সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছেন তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ হিসাবে পরি🉐চিত আরও তিনজন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় আলিপুর আদালতে। তবে বিচারক সুজিত কুমার ঝা-এর কাছে সন্দীপ ঘোষের জামিন প্রার্থনা করেননি তাঁর আইনজীবী। অপরদিকে সিবিআই-এর তরফে সন্দীপ সহ চারজনের দশ দিনের হেফাজতের প্রার্থনা করা হয়। বিচারক অভিযুক্ত চারজনের ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত মঞ্জুর করেছেন।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন (/ )
এ দিন আদালতের সওয়াল-জবাব এক নজরে…
বিচারক সুজিত কুমার ঝা: আপনার কোনও আইনজীবী আছে?
সন্দীপ ঘোষ: আছে স্যর
CBI: আমরা দশ দিনের হেফাজত চাইছি। মুখ🏅োমুখি জেরার প্রয়োজন। এই কেস প্রমাণের জন্য হেফাজতে দরকার। তথ্য প্রমাণ সংগ্রহের জন্য পিসি প্রয়োজন। চারজন রয়েছেন হেফাজতে। অপরাধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। জেরা করলে আরও অপরাধ সামনে আসবে। ডিজিটাল এভিডেন্টস আসবে সামনে। সব অভিযোগ খুবই গুরুতর। এটা হাইকোর্টের আদেশের ভিত্তিতে তদন্ত। এটা আর্থিক দুর্নীতি।
সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী: ওঁর অ্যালার্জির সমস্যা আছে
CBI: এর পিছনে ষড়যন্ত্র আছে। সাতটি ভুয়ো সংস্থা তৈরি করে সুযোগ পাইয়ে দে༒ওয়া হয়েছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তি চারজনের বেশি
সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী: আমার⛄ মক্কেল অন্য🌳 মামলায় তদন্তে সহযোগিতা করেছেন। রোজ হাজিরা দিয়েছেন। মক্কেলের হয়ে জামিন চাইছি না। তবে দশ দিনের আবেদন কমানো হোক