নয়া দিল্লি: ২০২৩ সালের শুরুতে বিতর্কের সূত্রপাত। বছর শেষেও মিটল না সেই বিতর্ক। পদক ত্যাগ করলেন আরও এক কুস্তিগীর। শনিবার খেল রত্ন ও অর্জুন পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন কুস্তিগীর বীনেশ ফোগট (Vinesh Phogat)। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গিয়েই জাতীয় সম্মান ফিরিয়ে দিতে চেয়েছꦓিলেন প্রতিবাদী কুস্তিগীর, কিন্তু পুলিশ বাধা দিলে দিল্লির কর্তব্য পথে (Kartavya Pa🔥th) তিনি পদক ও ট্রফি রেখে আসেন।
বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল ব্রীজ ভূষণ সরণ সিং-কে ঘিরে। রেসলিং ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ার প্রধান ব্রীজ ভূষণের বিরুদ্ধে মহিলা কুস্তিগীরদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনেন বীনেশ ফোগট, সাক্ষী মালিক, বজরং পুনিয়ার ম๊তো পদকজয়ী কুস্তিগীররা। পথে নেমেও বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। বিতর্কের আঁচ প্রায় থিতিয়ে এসেছিল, তবে সম্প্রতিই ফেডারেশনের সভাপতি নির্বাচনে ব্রীজভূষণের ঘনিষ্ঠভাজন জয়ী হতেই ফের ক্ষোভে-কান্নায় ফেটে পড়েন কুস্তিগীররা। প্রতিবাদে কুস্তি থেকে অবসর ঘোষণা করেন সাক্ষী মালিক। বজরং পুনিয়া তাঁর পদ্মশ্রী পুরস্কার কর্তব্য পথে রেখে আসেন। এবার সেই পথে হাঁটলেন বীনেশ ফোগটও। তিনিও কর্তব্য পথেই নিজের দুটি পদক ও পুরস্কার রেখে আসেন।
यह दिन किसी खिलाड़ी के जीवन में न आए। देश की महिला पहलवान⭕ सबसे बुरे दौर से गुज़र रही हैं।
— Bajrang Punia 🇮🇳 (@BajrangPunia)
বীনেশ ফোগটের পদক রেখে আসার ভিডিয়োও পোস্ট করেন বজরং পুনিয়া। ভিডিয়োয় দেখা যায়, কর্তব্য পথ ধরে পদক ও ট্রফি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন বীনেশ। সঙ্গে🧜 হাতে ছিল একটি চিঠি। পরে এক পুলিশকর্মী বাধা দিলে, তাঁর সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলেন পদকজয়ী কুস্তিগীর। এরপর রাস্তাতেই পদক ও পুরস্কার🧔 রেখে চলে আসেন। পরে দিল্লি পুলিশ গিয়ে ওই পদক সংগ্রহ করেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে অর্জুন পুরস্কার পেয়েছিলেন বীনেশ ফোগট। ২০২০ সালে তাঁকে ক্রীড়া জগতের সর্বোচ্চ সম্মান খেলরত্নে সম্𝓀মানিত করা হয়।