পিতৃলোক গতি চার প্রকার🍷। এতে ব্যক্তি তার কর্ম অনুসারে জগত লাভ করেন। এই জগতগুলো হল যথাক্রমে ব্রহ্ম লোক, স্বর্গ লোক, পিতৃ লোক এ♕বং নরক লোক।
গরুড় পুরাণে উল্লেখ রয়েছে, যে আত্মা যখন দেহ ত্যাগ করে যমলোকে যাত্🌌রা শুরু করে তখন তিনটি পথ খুঁজে পায়।
আত্মা তার কর্ম⛦ অনুসারে অচি মার্গ ধুম মার্গ বা জন্ম-মৃত্যুপথ লাভ করে। সনাতন ধর্মে পুনর্জন্মের বিধান রয়েছে।
গরুড় পুরাণ মতে, জীবনে কৃত কর্মের ভিত্তিতে একজন ব্যক্তি নতুন জন্ম লাভ করে। যিনি যত ভালো কাজ করেন তাဣঁর তত উচ্চমর্যাদা পায়। যিনি খারাপ কাজ করেন তাঁ𒁃র অধঃপতন পায়।
শাস্ত্রে মতে, মৃত্যুর পর আত্মার তিন ধরনের গতিবিধি রয়েছে। একই সঙ্গে পবিত্র গ্রন্থ 'গীতা'-তে মৃ🀅ত্যুর পর আত্মার আট ধরনের গতিবিধি বর্ণনা করা হয়েছে। এগুলি গতি এবং গতিতে বিভক্ত।
আত্মা যদি গতিশীল থাকে, তবে মꦓৃত্যুর পর একটি বিশেষ জগতে স্থান পায়। যেখানে গতি অবস্থায় থাকে না, ব্যক্তি মোক্ষ লাভ করেন না। সেজন্যই মানুষকে ফিরে আসতে হয় মৃত্যুর দেশে। একে অধঃপতনও বলা হয়।
সনাতন শাস্ত্র অনুসারে, যমলোক মৃত্য꧒ুভূমির উপরে দক্ষিণ দিকে ৮৬ হাজারযোজন দূরে অবস্থিত। গ🗹রুড় পুরাণে এর উল্লেখ রয়েছে।
গরুড় পুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে যে মৃত্যুর পরে যদি আত্মা অর্ধেক অবস্থায় থাকে তবে তা প্রায় ১০০ 𓂃বছর ধরে মৃত্যু এবং পুনর্জন্মের মধ্যবর্তী অবস্থায় থাকে।
জ্যোতিষীদের মতে, সূর্যের হাজার রশ্মির মধ্যে 'অমা' সবচেয়ে বিশিষ্ট। সমগ্র প𓄧ৃথিবী এই রশ্মি দ্বারা আলোকিত। পিতৃ শ্রাদ্ধপক্ষ অমা কিরণের মাধ্যমে পৃথিবী🦹তে আসে।
পিতৃ লোকে, পূর্ব🌞পুরুষদের দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে, যা যথাক্রমে দেব পিত্র ও মনুষ্য পিত্র। যমরাজ পূর্বপুরুষদের প্রধান এবং আর্যমা পূর্বপুরুষদের প্রধান।