শোনা যায়, ‘গুরু’ ছব🅘ির প্রিমিয়ারের সময় এক হোটেলের বারান্দায় ঐশ্বর্যকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন অভিষেক। ২০০৭ সালে বিয়ে হয় তাঁদের।
একটুও সময় নষ্ট না করে সেই বিয়েতে রাজি হয়ে গিয়েছিলেন ঐশ্বর্য। তারপরই ধুমধাম করে বিয়ে হয়েছিল ঐশ্বর্য-অভিষেকের। গোটা দ🔯েশ দেখেছিল স♉েই বিয়ে।
বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বড়-বড় করে বেরিয়েছিল অভিষেক-ঐশ্বর্যর বিয়ের অনেক ছবি। বিয়ের কিছুদিন পরই ফের প্রকাশ্যে দেখা গিয়েছিল ঐশ্বর্য-অভিষেককে। সেই সময় তাঁর গলায় ছিল বির✃াট লম্বা মঙ্গলসূত্র।
সেই মঙ্গলসূত্রটি൩র দুটি চে🍬ইন। অসংখ্য হীরে বসানো মঙ্গলসূত্রে। সে সময় জানা গিয়েছিল, ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের মঙ্গলসূত্রটির দাম নাকি ৪৫ লক্ষ টাকা।
সাবেকি মঙ্গলসূত্রের মধ্যে ছিল না কোনও ধরনের আধুনিকতার ছাপ। ঐ♋শ্বর্য বিয়েও করেছিলেন সম্পূর্ণ সাবেকি 🌳কায়দায়। সমস্ত রীতি মেনেছিলেন বিয়ের সময়।
পরবর্তীকালেꦰ জানা যায়, বহু মূল্যবান মঙ্গলসূত্রটিকে নাকি আধুনিক কꦿরে তোলার জন্য তাতে কিছু পরিবর্তন করেছিলেন ঐশ্বর্য।
শ্বশুরবাড়ির দেওয়া মঙ্গলসূত্রকে নিজের প🎃ছন্দসই তৈরি করে নিয়েছিলেন তিনি। বিয়ের সময়কার মঙ্গলসূত্রের একটি চেন বাদ দিয়๊েছিলেন নতুন মঙ্গলসূত্রে।
কিন্তু হীরে💛খচিত লকেটটি তিনি পাল্টাননি। যখনই সেই মঙ্গলসূত্রটি গলায় পরতেন, সঙ্গে কানে ছোট দুটি হীরের দুল পরতেন তিনি। হাতে বালাও পরতꩲেন না তখন।